অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ল্যাজার, অসাধারণ একজন ভ্রাম্যমাণ ফটোগ্রাফার যেকিনা শুধুমাত্র জীবনের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের চিত্র তুলেই ক্ষ্যান্ত নন বরঞ্চ চিত্রের মাধ্যমে সংস্কৃতি এবং সৌন্দর্য তুলে ধরেন। একারণে ডেভিড ল্যাজার একটি ভালোবাসার নাম।
তিনি, ভ্রমণ এবং ইন-ফ্লাইট ম্যাগাজিনের পাশাপাশি সংবাদপত্র, বই এবং জার্নালে, যেমন ন্যাশনাল জিওগ্রাফি, এশীয়াক জিওগ্রাফি এবং লোনলি প্ল্যানেটে তার অবদান রেখে চলেছেন। ২০১৪ সালে, গারুডা এয়ারওয়ে কর্তৃক সেরা সংস্কৃত ফটোগ্রাফার সম্মাননা দেওয়া হয়। তিনি ভ্রমণ বিভাগে ২০১২ সালে স্মিথসোনি ফটোগ্রাফি কনটেস্ট বিজয়ীও হয়েছিলেন। ২০১৫ সালে, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো থেকে ডেভিডের ফটোগ্রাফির প্রদর্শনীর উপর ভিত্তি করে দ্য গ্রীনিং লিডার্স ফাউন্ডেশনের অনুপ্রেরণামূলক বই “হু উইল আই বিকেইম” প্রকাশিত হয়। সম্প্রতি তার মায়ানমার ভিত্তিক চিত্রের বই “মায়ানমার ইজ অ্যা লিউমিনেস জার্নি” প্রকাশিত হয়। যাকিনা সারা বিশ্বে সমাদৃত।
ডেভিড লিউমিনেস জার্নি কোম্পানির ভ্রমণবিষয়ক নেতা যিনি তার সকল যাত্রা এবং কর্মশালাগুলো দক্ষিন এশিয়া ভিত্তিক করে থাকেন। ২০১৮ সিয়েনা আন্তর্জাতিক ছবি এওয়ার্ড পাওয়ার কারনে তিনি খুবই প্রসংশিত।
তিনি ২০০৪ সাল থেকে ডেভিড তার ভ্রাম্যমাণ ফটোগ্রাফির কাজ শুরু করেন এ কারনে তিনি সেই বছরেই থাইল্যান্ড, নেপাল এবং ভারতে প্রায় তিন মাস কাটিয়েছেন। শুধু তাইই নয় ছোটবেলা থেকে তিনি কল্পনাতে বিশ্বাসী ছিলেন। 💡
ডেভিড ল্যাজার কে ভালো লাগার আরও একটি কারন হলো শুধু ফটোগ্রাফিতেই তিনি নিজেকে সীমাবদ্ধ করে রাখেননি, তিনি একাধারে গানের সুরকার এবং পিয়ানোর শিক্ষক।